চ্যানেল আই ব্যান্ড ফেস্ট ২০১৬ তারুণ্যের মেলা

বিজয় মাসের প্রথম দিন চ্যানেল আই-এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় ব্যান্ড ফেস্ট অর্থাৎ ব্যান্ড উৎসব। এ উপলক্ষে চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে তারুণ্যের মেলা বসেছিল। দিনব্যাপি এ আয়োজনের ওপর প্রতিবেদন সাজিয়েছেন জাকীর হাসান ও মোহাম্মদ তারেক। ছবি তুলেছেন রাকিবুল হক।

পহেলা ডিসেম্বর। বিজয় মাসের প্রথম দিন। এই দিনটিতে গত দুইটি বছর ধরে চ্যানেল আই-এর উদ্যোগে ব্যান্ড সঙ্গীত শিল্পীদের মিলিত প্রয়াসে ব্যান্ড ফেস্ট অনুষ্ঠানটি  হয়ে আসছে। এবারও হলো- পহেলা ডিসেম্বর জাঁকজমকপূর্ণ এক ব্যান্ড ফেস্ট। এই আয়োজন সরাসরি সম্প্রচার করে চ্যানেল আই।

পহেলা ডিসেম্বর ব্যান্ড ফেস্ট হওয়ায় ওই দিনটি যেন নবীন, প্রবীণ ব্যান্ড শিল্পীদের নিজস্ব একটা দিনে পরিণত হয়েছে। দিনব্যাপী ব্যান্ড ফেস্ট চ্যানেল আইতে সরাসরি সম্প্রচার হওয়ার কারণে দেশ-বিদেশের বাঙালি ব্যান্ড শিল্পীরা এক সঙ্গে, এক সুতোয় বাঁধা পড়ে ছিলেন। দিনটিতে ব্যান্ড শিল্পীরা হাসি-আনন্দ, আড্ডায় মেতে ছিলেন। বহুদিনের পুরনো বন্ধুকেও খুঁজে পেয়েছেন কেউ কেউ।

এবারে ব্যান্ড ফেস্টে মোট ২৭টি ব্যান্ড অংশ নেয়। সকাল ১১টা থেকে আয়োজিত ব্যান্ড ফেস্টে একের পর এক জুনিয়র-সিনিয়র, সমকালীন ও পুরনো জনপ্রিয় ব্যান্ডগুলো পারফর্ম করে। চ্যানেল আইয়ের চেতনা চত্বরে আয়োজিত এই ব্যান্ড ফেস্ট শত শত তরুণের উপস্থিতিতে মুখরিত ছিল সারাদিন। প্রিয় শিল্পীদের গানের সঙ্গে নেচে গেয়ে তরুণেরা পুরো চত্বর মাতিয়ে তুলেছিলেন রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত। বিশাল মঞ্চে প্রিয় শিল্পীরা গান পরিবেশনের পাশাপাশি জমিয়ে তুলেন আড্ডাও। গত দু’টি ব্যান্ড ফেস্টের চেয়ে এবারের আয়োজন ছিল আরো বর্ণিল, জাঁকজমকপূর্ণ ও আকর্ষণীয়।

এই আয়োজনে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনিসুল হক। বক্তব্য রাখেন চ্যানেল আইয়ের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, পরিচালক ও বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজ, চ্যানেল আইয়ের পরিচালক মুকিত মজুমদার বাবু, জহিরউদ্দিন মাহমুদ মামুন, ব্যান্ড লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চু, স্পন্সর প্রতিষ্ঠান এডিসন গ্রুপের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার জাহিদুল ইসলাম, সহযোগি প্রতিষ্ঠান ওয়েলফুড এর সিইও সৈয়দ নূরুল ইসলাম। উদ্বোধনি পর্ব পরিচালনা করেন বিশিষ্ট উপস্থাপিকা ফারজানা ব্রাউনিয়া। এবারের ব্যান্ড ফেস্ট ছিল পাওয়ার্ড বাই সিম্ফনি এবং সার্পোটেড বাই ওয়েল ফুড।

আন্তরিক ধন্যবাদ

অনন্যা রুমা, প্রযোজক, চ্যানেল আই ব্যান্ড ফেস্ট ২০১৬

তৃতীয় বারের মতো চ্যানেল আই-এর উদ্যোগে ব্যান্ড ফেস্ট অনুষ্ঠিত হলো। এ জন্য ব্যান্ড লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চুসহ অংশগ্রহণকারী ব্যান্ড সমূহের সকল কর্মীর প্রতি চ্যানেল আই-এর পক্ষ থেকে অশেষ কৃতজ্ঞতা। বিগত বছর দুটির তুলনায় এবার ব্যান্ড ফেস্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে নতুন আঙ্গিকে, নতুন উদ্দীপনায়। এবারই সর্বোচ্চ সংখ্যক ব্যান্ড দল অর্থাৎ ২৭টি ব্যান্ড দিনব্যাপি এ অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। অনুষ্ঠানটি চ্যানেল আইতে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। কাজেই একটি ব্যান্ডের অনুষ্ঠানের পর আরেকটি ব্যান্ডের অনুষ্ঠান শুরু করা ছিল অত্যন্ত দুরুহ কাজ। কিন্তু চ্যানেল আই-এর টেকনিক্যাল টিম ও প্রতিটি ব্যান্ডের আন্তরিক সহযোগিতার ফলে একটানা ৬ ঘণ্টার এই অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন করা গেছে। এই ক্ষেত্রে স্পন্সর প্রতিষ্ঠান সিম্ফনী, সহযোগী প্রতিষ্ঠান ওয়েলফুড-এর আন্তরিকতাও ছিল বিশেষ ভাবে উল্লেখ করার মতো। আগামীতে ব্যান্ড ফেস্টকে আমরা আরও রঙিন ও বর্ণাঢ্য করে তুলতে চাই। এজন্য সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে আশা করি। সবার জন্য রইল বিজয় মাসের শুভেচ্ছা।

এই উদ্যোগের সাথে ছিলাম আছি থাকব

-আইয়ুব বাচ্চু, এলআরবি

আমাদের অনেক দিবস আছে। যে দিবসগুলোতে আমরা নিয়মিত উৎসব করে আসছি। ব্যান্ড সঙ্গীতের জন্য একটি দিন নির্ধারণ করা যায় কি না এব্যাপারে চ্যানেল আই-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে প্রসৱাব রেখেছিলাম। চ্যানেল আই আমার এই প্রসৱাব গ্রহণ করার পর ২০১৪ সাল থেকে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে ব্যান্ড ফেস্ট। বিজয় মাসের প্রথম দিন চ্যানেল আই ব্যান্ড ফেস্ট ডে ঘোষণা করা হয়। ব্যান্ড সঙ্গীতের প্রসারে এটি আমাদের তৃতীয় আয়োজন। ব্যান্ড সঙ্গীতের প্রধান শক্তি হলো- তারুণ্য। তাই এবার ব্যান্ড ফেস্টে তারুণ্যের অংশগ্রহণ ছিল অনেক বেশি। জনপ্রিয় ব্যান্ডগুলোর সঙ্গে নতুন নতুন ব্যান্ডদল পারফর্ম করেছে। ব্যান্ড ফেস্ট উৎসবটি দর্শক- শ্রোতারা আগ্রহ নিয়ে উপভোগ করেছেন। ভ্রাতৃত্বের বন্ধনের সত্যিকার চিত্র দেখা যায় এই ব্যান্ড ফেস্টে। তৃতীয় বারের মতো এই উৎসব সফলভাবে সম্পন্ন হলো বলে আমি মন থেকে অনেক খুশি ও আনন্দিত। আমি আশা করি যে, আগামীতে এই ব্যান্ড ফেস্ট সঙ্গীতের বিকাশে আরও বেশী অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। চ্যানেল আই-এর এই উদ্যোগের সঙ্গে আমি ছিলাম, আছি, থাকবো।

চ্যানেল আইকে ধন্যবাদ

-জাহিদুল ইসলাম, সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার, এডিসন গ্রুপ

এডিসন গ্রুপের সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমাদের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিম্ফনীর নামের সঙ্গে সঙ্গীতের একটি যোগসূত্র আছে। আর তাই ব্যান্ড ফেস্ট-এর সঙ্গে আমরা যুক্ত হয়েছি। সুযোগটি করে দেয়ার জন্য চ্যানেল আইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে

-ফরিদুর রেজা সাগর, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, চ্যানেল আই

ব্যান্ড সঙ্গীত তারুণ্যের প্রতীক। আর তাই তারুণ্যকে বিকশিত করার লক্ষ্যে চ্যানেল আই প্রতিবছর বিজয় মাসের প্রথম দিন ব্যান্ড ফেস্টের আয়োজন করে আসছে। এবার তৃতীয় আয়োজনে ২৭টি ব্যান্ড সংগঠনের কয়েকশ তরুণ সঙ্গীত শিল্পী অংশ নেয়। তারুণ্যের উৎসবে মেতেছিল সবাই। সঙ্গীতে তারুণ্যের মেধা বিকাশ এবং আলোকিত দেশ গড়ার লক্ষ্যে চ্যানেল আই-এর উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। ব্যান্ড ফেস্টের নেতৃত্বদানকারী প্রিয়শিল্পী আইয়ুব বাচ্চুসহ সবার জন্য রইলো শুভ কামনা।

ব্যান্ড ফেস্টের জয় হোক

-আনিসুল হক, মেয়ের, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন

ব্যান্ড ফেস্টে এসে খুব ভালো লাগছে। যেদিকেই তাকাই সেদিকেই অসাধারণ হাসি-খুশি তরুণের মুখ দেখতে পাচ্ছি। গায়ক, দর্শক, শ্রোতা সবাই তরুণ। আগামীর সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে এই তরুণদেরই এগিয়ে আসতে হবে। কারণ দেশ গড়ার সব দায়িত্ব এখন তরুণদের কাঁধে।

মহানমুক্তিযুদ্ধ শেষে স্বাধীন দেশে তরুণরা নেমে পড়ে দেশ গড়ার কাজে। কিছু সৃজনশীল তরুণ হাতে গিটার ড্রাম নিয়ে বাংলার গান গেয়ে দেশ গড়ার কাজে নিয়োজিত তরুণদের উদ্বুদ্ধ করে। সেই ধারা আজও বহমান। এক সময় ব্যান্ড, রক, পপ গানের গোড়াপত্তন করেছিলেন আজম খান, ফিরোজ সাঁই, পিলু মমতাজ। তাদের পথ ধরে এসেছে আইয়ুব বাচ্চু, জেমস, টিপু, রুমিসহ অনেকে। এই তারকাদের পথ ধরে এগিয়ে যাচ্ছে আজকের তরুণরা। তাদের চলার পথকে মসৃণ করে এগিয়ে নিচ্ছে চ্যানেল আই। গত দুই বছর ধরে চলা ব্যান্ড  ফেস্ট তারই প্রমাণ। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এক সময় ব্যান্ড সঙ্গীতের দারুন ভক্ত ছিলাম। আজ ব্যান্ড ফেস্টে এসে সেই সব স্মৃতি চোখের সামনে ভেসে উঠলো। ব্যান্ড ফেস্টের জয় হোক।

সবার প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা

-শাইখ সিরাজ, পরিচালক ও বার্তা প্রধান, চ্যানেল আই

তারুণ্যই শক্তি। সেটা দেশের কৃষি, শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া ও সঙ্গীত সবখানেই প্রযোজ্য। কৃষি ক্ষেত্রে শিক্ষিত, মেধাবী তরুণ-তরুণীদের অংশগ্রহণের ফলে দেশের কৃষি খাত এখন বেশ উন্নত। সে রকম সঙ্গীতের বেলায়ও ঘটছে। বিশেষ করে ব্যান্ড সঙ্গীতে মেধাবী তারুণ্যের উপস্থিতি একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। চ্যানেল আই তৃতীয় বারের মতো ব্যান্ড ফেস্টের আয়োজন করল। বিজয় মাসের প্রথম দিন চ্যানেল আই চত্বরে এ উপলক্ষে তারুণ্যের মেলা বসেছিল। ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণকারী সকল শিল্পীর প্রতি রইল অনেক কৃতজ্ঞতা। বাংলা গানের জয় হোক।

অভিনন্দন শুভেচ্ছা

-মুকিত মজুমদার বাবু, পরিচালক, চ্যানেল আই

এবারের ব্যান্ড ফেস্টে তারুণ্যের উজ্জ্বল- উচ্ছল উপস্থিতি দেখে আমি অভিভূত। আমি প্রকৃতি নিয়ে কাজ করি। একটু খেয়াল করলেই দেখবেন প্রকৃতিরও নিজস্ব একটা সুর আছে। সেই সুরে মায়া, মমতা ও পারস্পরিক বন্ধনের আকাঙক্ষা স্পষ্ট। ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণকারী ব্যান্ড দলের সদস্যদের মধ্যেও সেই সুর ও বন্ধনের ছায়া দেখতে পাচ্ছি। চ্যানেল আই তৃতীয় বারের মতো ব্যান্ড ফেস্ট-এর আয়োজন করল। আশা রাখি এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। এবার ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণকারী সবার জন্য রইল অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

অনেক শুভ কামনা

-জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, পরিচালক, চ্যানেল আই

ব্যান্ড সঙ্গীত মানেই তারুণ্যের উচ্ছল-উজ্জ্বল উপস্থিতি। এবার চ্যানেল আই-এর তৃতীয় ব্যান্ড ফেস্টে তারুণ্যের মহাসমাবেশ দেখে মনে হয়েছে সৃজনশীল উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য মেধাবী তারুণ্য মুখিয়ে থাকে। তাদেরকে ভালো কাজে উৎসাহ দেয়া প্রয়োজন। সেই কাজটিই করছে চ্যানেল আই। ব্যান্ড ফেস্টের তৃতীয় আসরে তরুণ শিল্পীদের অংশগ্রহণ ছিল উল্লেখ করার মতো। আগামীতেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আমার বিশ্বাস। এবার ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণকারী সকল শিল্পীর জন্য রইল শুভ কামনা।

আয়োজনটির জন্য চ্যানেল আইকে ধন্যবাদ

সৈয়দ নূরুল ইসলাম, সিইও, ওয়েলফুড

ব্যান্ড ফেস্ট-এর সহযোগী স্পন্সর ওয়েলফুড-এর সিইও সৈয়দ নূরুল ইসলাম বলেছেন, ব্যান্ড সঙ্গীত তারুণ্যের উচ্ছ্বাস আনন্দের অন্যতম উপকরণ। বিজয়ের মাসে চ্যানেল আই এমন একটি সৃজনশীল আয়োজন করায় ধন্যবাদ জানাই। সেই সঙ্গে কৃতজ্ঞতা ওয়েলফুডকে আয়োজনটির সহযোগী করার জন্য। তিনি বলেন, যেখানেই লাল সবুজের কথা হবে, গান হবে সেখানেই থাকবে ওয়েলফুড।

ব্যান্ড সঙ্গীতের মিলন মেলা

-রুমি, বাংলাদেশ

ডিসেম্বর বিজয়ের মাস। আর বিজয়ের এ মাসটিকে আরো রঙিন, স্মরণীয় ও প্রাণবন্ত করতে গত দুই বছরের মতো চ্যানেল আই এবারও আয়োজন করেছে ব্যান্ড ফেস্ট। পহেলা ডিসেম্বর চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে বসেছিল এই উৎসবের তৃতীয় আসর। এক কথায় বলা যায় ব্যান্ড সঙ্গীতের জন্য বড় একটি প্ল্যাটফর্ম। নবীন ও প্রবীণ ব্যান্ড দলের মহামিলন মেলা। এই উৎসবে নতুন ব্যান্ডদের সঙ্গে দেখা হলো মিউজিকের প্রাকটিস হলো, গান হলো। নতুনরা আরও উৎসাহিত হয়ে প্র্যাকটিস করবে। চ্যানেল আইয়ের এই উদ্যোগটি সফল বলা যায়।

একটি দিনতো হলো!

-টিপু, অবসকিউর

আমরা যারা ব্যান্ড সঙ্গীত করি তাদের নিজস্ব একটি দিন হলো পহেলা ডিসেম্বর। এইবারসহ তিনটি বছর অত্যন্ত জাঁকজমকভাবে দিনটি ব্যান্ড ফেস্ট হিসেবে পালন করা হলো। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে, একটি পুরো দিন ব্যান্ডের গান নিয়ে ফেস্ট হচ্ছে। আমি আশা করি দিনটি শুধু আমাদের দেশে নয়, আন্তর্জাতিকভাবে আয়োজনের মধ্যদিয়ে দিনটি পালন করা হোক। আমি এমন একটি সফল আয়োজনের জন্য চ্যানেল আইকে অভিনন্দন জানাই।

আমরা হ্যাপি!

-জিয়া, শিরোনামহীন

এবছরই ব্যান্ড ফেস্টে আমরা প্রথম অংশগ্রহণ করলাম। এটি বিশাল এক প্ল্যাটফর্ম নবীন ব্যান্ডগুলোর জন্য। সিনিয়র ব্যান্ড, সমকালীন ব্যান্ড ও বিশিষ্ট ব্যান্ড শিল্পীদের কাছ থেকে এই প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে অনেক কিছু শিখতে পারছে। আমরা নিজেরাও খুব হ্যাপী বিশাল এই আয়োজনে শামিল হতে পেরেছি বলে। আগামীতেও এমনিভাবে ব্যান্ড ফেস্ট আয়োজিত হোক। আমরাও যেন সেখানে অংশ নিতে পারি এই প্রত্যাশা করি। এমন সুন্দর একটি আয়োজন করার জন্য ব্যান্ড লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চু ও চ্যানেল আই পরিবারকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।

অনেক ভালো উদ্যোগ!

-বাপ্পা মজুমদার, বাপ্পা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস

ব্যান্ড দলগুলোর জন্য ব্যান্ড ফেস্টের মতো একটি আয়োজনের দরকার ছিল। চ্যানেল আই সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি মাথায় রেখে এত বড় একটি প্ল্যাটফর্মের আয়োজন করে। গত দুইবারের চেয়ে এবারের আয়োজনটি বেশ বড় হয়েছে। এবার নবীন-প্রবীণ ব্যান্ডসহ ২৭টি দল পারফর্ম করেছে। অনেক নতুন ব্যান্ড দলকে আমরা চিনলাম, জানলাম। যে সময়ে দেশে কোনো কনসার্টের আয়োজন নেই সেই সময়ে এরকম একটা উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার।

আরও বড় পরিসর চাই

-মেহরীন, আনাড়ি

অস্বাভাবিক রকমের একটি আনন্দের দিন। আসলে ২৭টি ব্যান্ড নিয়ে তো আমাদের ব্যান্ড জগৎ নয়, আরও ব্যান্ড যারা আছে তাদেরকে এখানে দেখতে পেলে আরও খুশি হতাম। এখানে স্বজনপ্রীতি না হোক। তবে আমি খুবই আনন্দিত যে, এরকম একটা দিন আমরা পেয়েছি। পহেলা ডিসেম্বর আমরা পেয়েছি এটা আমাদের সঙ্গীতাঙ্গনের জন্য একটা বিরাট কিছু। আমরাও চাই ব্যান্ড ফেস্ট তিনদিনব্যাপী অনুষ্ঠান হোক। বাংলাদেশের আনাচে কানাচে যত ব্যান্ড আছে তারা যেন এখানে এসে পারফর্ম করতে পারে। এই প্ল্যাটফর্মটা আরও বড় পরিসরে হোক। এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

এই নজীর তো আর নাই!

-শহীদ, দূরবীন

এর আগে একমঞ্চে এতগুলো ব্যান্ড এক সঙ্গে পারফর্ম করার নজির খুব একটা নেই। ভালো লাগছে এই ভেবে যে, ২৭টি ব্যান্ড এক সঙ্গে একই চত্বরে পারফর্ম করেছি। একজনের সঙ্গে আরেক জনের কথাগুলো শেয়ার করার সুযোগ পেয়েছি। এই ব্যান্ড ফেস্ট আমাদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার পথ দেখিয়েছে। বছরের এই একটি দিন আমরা প্রাণ খুলে গান গাওয়ার এবং কথা বলার সুযোগ পাই, এটা অনেক বড় একটি ব্যাপার।

চ্যানেল আইকে অভিনন্দন

-রাহুল, জলের গান

আমরা যারা ব্যান্ড সঙ্গীতের সঙ্গে জড়িত আছি তাদের জন্য নিজস্ব একটি দিন পহেলা ডিসেম্বর। বিজয় মাসের প্রথম দিন। দিনটি ব্যান্ড ফেস্ট ডে হিসেবে পালন করা হচ্ছে। ব্যান্ড ফেস্ট ডে এটি ব্যান্ড সঙ্গীতের ইতিহাসে এক আনন্দময় ঘটনা। ব্যান্ড সঙ্গীতের শুদ্ধ চর্চার লক্ষ্য নিয়ে চ্যানেল আই তৃতীয় বারের মতো আয়োজন করেছিল দেশীয় ব্যান্ড সঙ্গীতের উৎসব। এই উৎসবে এবার নবীন ও প্রবীণ ২৭টি ব্যান্ড এক সঙ্গে মিলিত হয়েছে। পারফর্ম করেছে। সবার এক সঙ্গে হওয়াটা বড় শক্তি আমি মনে করি। আগামীতে আরো বড় পরিসরে ব্যান্ড ফেস্টের আয়োজন করা হোক। এটা প্রত্যাশা করি। আমি এমন একটি সফল আয়োজনের জন্য চ্যানেল আই পরিবারকে অভিনন্দন জানাই।

আগামীতে আরও বড় হোক

-জিবরান, উচ্চারণ

‘ব্যান্ড ফেস্ট’ ব্যান্ড সঙ্গীতের জন্য বড় একটি প্ল্যাটফর্ম। তৃতীয়বারের মতো আয়োজন হয়েছে চ্যানেল আইয়ের প্রাঙ্গণে। এবার ব্যান্ড ফেস্টে তরুণদের অংশগ্রহণ ছিল বেশি। নবীন-প্রবীণ সবার সঙ্গে পারফর্ম করে অনেক আনন্দ পেয়েছি। আশা করছি আগামীতে চ্যানেল আই থেকে বের হয়ে বড় কোনো জায়গায় যদি এই ব্যান্ড ফেস্টের আয়োজন করা হয় তাহলে হাজার হাজার দর্শক শ্রোতা এই ব্যান্ড ফেস্ট উপভোগ করতে পারবে।

ব্যান্ড ফেস্ট আমাদের বন্ধু!

-জাহান, ব্ল্যাক

ব্যান্ড ফেস্ট আমাদের অকৃতিম বন্ধু। গত দুই বছর সেটা প্রমাণ হয়েছে। এবার ব্যান্ড ফেস্ট আরো বেশি উজ্জ্বল আরো বেশি জমকালো। ব্যান্ড ফেস্টে এসে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন অভিজ্ঞতা হয় আমাদের। সবার সঙ্গে পারফর্ম করে অনেক এনজয় করেছি। এটা অসাধারণ এক অভিজ্ঞতা। এমনিভাবে যেন আমরা প্রতিবার ব্যান্ড ফেস্টে গাইতে পারি সেই প্রত্যাশা করছি।

একসাথে আছি এবং থাকব

-রীদ, সীন

আমরা এবার ২৭টি ব্যান্ড পারফর্ম করলাম। আগামীতে আরো নতুন নতুন ব্যান্ড যোগ হবে। আমরা এক সঙ্গে আছি, আগামীতেও থাকব। ব্যান্ড সঙ্গীত আমাদের দেশে  তারুণ্যের প্রতীক। এই ব্যান্ড সঙ্গীতকে প্রতিষ্ঠা করতে সিনিয়ররা অনেক কষ্ট করেছেন। এখন আমরা নিজেদের ব্যান্ডকে প্রতিষ্ঠা করতে প্রচুর কষ্ট করছি। সেই কষ্টটা সার্থক মনে হয় যখন ব্যান্ড ফেস্ট-এর মতো আয়োজনে আসার সুযোগ পেয়ে থাকি। ধন্যবাদ চ্যানেল আইকে।

দারুণ এক অভিজ্ঞতা

-মিলন, দ্যা ম্যানেজার

আমাদের ব্যান্ডের আমরা সবাই ম্যানেজার। নিজ হাতে সবাই সবার কাজ করি। আমরা সবসময় বাংলায় গান করি। বাংলায় আছি বাংলাতে বাঁচি। ব্যান্ড ফেস্টে এসে অন্যরকম এক ভালোবাসা কাজ করছে সেটা বুঝিয়ে বলতে পারছি না। দারুণ এক অভিজ্ঞতা। প্রাণ খুলে গাইতে পেরেছি এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। আগামীর ব্যান্ড ফেস্টের অপেক্ষায় রইলাম।

চমৎকার আয়োজন

-রাহুল, পরাহো

অসাধারণ লেগেছে ব্যান্ড ফেস্টে গাইতে। চমৎকার এক আয়োজন। আর এ জন্য চ্যানেল আইকে বিশেষ ধন্যবাদ এবং ব্যান্ড লিজেন্ড বাচ্চু ভাইকে প্রাণ উজাড় করা ভালোবাসা। ব্যান্ড ফেস্টে না এলে অনেক কিছু মিস করতাম। বিশেষ বন্ধু অর্থাৎ আমাদের সমসাময়িক ব্যান্ডগুলোর অসাধারণ গানগুলো শুনতে পারতাম। আমরা যেসব ব্যান্ড তারকাদের গান শুনে অনুপ্রাণিত হয়ে ব্যান্ড দল গড়েছি তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করার সুযোগ পেয়েছি। এর চেয়ে ভালো অভিজ্ঞতা আর কি হতে পারে।

এই অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে

-জয়, ব্রাদার হুড প্রজেক্ট

পয়লা ডিসেম্বর ব্যান্ড সঙ্গীতের জন্য যে বিশেষ একটি দিন বলা হচ্ছে তার প্রমাণ পেলাম অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে। আমাদের মতো নবীন ব্যান্ড দলের জন্য ব্যান্ড ফেস্টে অংশ নেয়া দারুণ এক অভিজ্ঞতা। এখানে এসে অনেক কিছু শিখেছি। আগামী দিনে এই বাস্তব অভিজ্ঞতা অনেক কাজে লাগবে। ব্যান্ড ফেস্টের মতো একটি রিয়েল প্ল্যাটফর্ম নবীনদের জন্য খুবই প্রয়োজন। এই জন্য চ্যানেল আই ও বাচ্চু ভাইকে আন্তরিক অভিনন্দন।

জয়তু চ্যানেল আই

-ইনাব, ইনফার্নো

এক কথায় বলতে গেলে অসাধারণ একটি আয়োজন। নবীন ও অভিজ্ঞ দলের মহাসম্মিলন এই ব্যান্ড ফেস্ট। একদিকে গান হচ্ছে অন্যদিকে মেলার আয়োজন, জম্পেস আড্ডা, শ্রোতা দর্শকদের চিৎকার কি দারুণ এক পরিবেশ। এখানে না এলে বিশ্বাস হতো না কত চমৎকার একটি অনুষ্ঠান। আমরা আশাকরি প্রতিবছর চ্যানেল আই আমাদের ব্যান্ড ফেস্টকে সাফল্যের উচ্চশিখরে নিয়ে যাক। জয়তু চ্যানেল আই।

সঙ্গে আছি সঙ্গে থাকব

-সুমন, চ্যাপ্টার ওয়ান

গত দু’টি বছর চ্যানেল আই চত্বরে আয়োজিত ব্যান্ড ফেস্ট শুধু দেখেছি কিন্তু অংশ নেয়ার সুযোগ হয়নি। এবার সুযোগ হলো- অংশ নেয়ার। এই জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি চ্যানেল আই পরিবার ও বাচ্চু ভাইয়ের প্রতি। এই ব্যান্ড ফেস্ট সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করেছে নবীন ব্যান্ড দলের প্রতি। নবীন ব্যান্ড দল বড় আয়োজনে পারফর্ম করার সুযোগ পায়না কিন্তু ব্যান্ড সেক্টরের মতো বিশাল আয়োজনে এসে পারফর্ম করে আমরা নতুন সমৃদ্ধ হই। আমরা সবসময় ব্যান্ড ফেস্টের সঙ্গেই আছি এবং আগামীতেও থাকবো।

চ্যানেল আইকে ধন্যবাদ

-তপু, যাত্রী

ব্যান্ড ফেস্টের মতো একটি বিশাল আয়োজন ব্যান্ড দলগুলোর জন্য বড়ই প্রয়োজন ছিল। চ্যানেল আই সেই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি অনুধাবন করে এত বড় একটি আয়োজন করেছে। তাছাড়া চ্যানেল আই বরাবরই শিল্প সংস্কৃতির মানুষের পাশে সবসময় ছায়া হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে ব্যান্ড শিল্পীরা বাদ যাবে কেন?  গত দু’টি আসরের চেয়ে এবার ব্যান্ড ফেস্ট অনেক বড় হয়েছে। অনেকগুলো নবীন ও সিনিয়র ব্যান্ড অংশ নিয়েছে। আশা করছি আগামীতে চ্যানেল আই চত্বর থেকে বাইরে বড় কোনো জায়গায় যদি এই আয়োজন করা হতো তাহলে লাখো দর্শক শ্রোতা এই ফেস্ট উপভোগ করতে পারতো।

অনেক কৃতজ্ঞতা

-মেহেদী, পিপীলিকা

আমাদের অনেক দিনের প্রত্যাশা ছিল ব্যান্ড দলগুলোর নিজস্ব একটি প্ল্যাটফর্ম হবে। চ্যানেল আইয়ের মতো বিশাল বড় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আমাদের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে এ জন্য চ্যানেল আই পরিবারকে অভিনন্দন জানাই। অভিনন্দন জানাই সিনিয়র ব্যান্ড দল, লিজেন্ড আইয়ুব বাচ্চু ভাই, টিপু ভাইয়ের মতো ব্যান্ড তারকাকে। তারা আমাদের মতো নবীন ব্যান্ডদের গাইড করছেন এই ফেস্টের মাধ্যমে। তারা এই কাজটি না করলেও পারতেন কিন্তু আমাদের সাফল্যের জন্য তারা কাজ করে যাচ্ছে এই জন্য তাদের কাছে কৃতজ্ঞ।

অনেক বড় পাওয়া

-রিফাত, সোস্যাল সার্কাস

বাংলাদেশে এর আগে এতগুলো ব্যান্ড এক সঙ্গে পারফর্ম করতে দেখা যায়নি। এবারই প্রথম চ্যানেল আই আয়োজিত ব্যান্ড ফেস্টে ২৭টি ব্যান্ড দল এক সঙ্গে মিলিত হয়ে গান পরিবেশন করেছে। এটা খুবই ভালো লেগেছে। আমরা সিনিয়রদের কাছ থেকে অনেক সহযোগিতা পেয়েছি। এই ব্যান্ড ফেস্ট আমাদের ঐক্যবদ্ধ হবার পথ দেখিয়েছে। ডিসেম্বর মাসের প্রথম দিনটিতে আমরা প্রাণ খুলে গান গাওয়ার এবং আড্ডা দেওয়ার সুযোগ পাই। এটা আমাদের জন্য অনেক বড় একটা পাওয়া। চ্যানেল আইকে ধন্যবাদ দেই এরকম একটা সুন্দর আয়োজনের জন্য।

অনেক আনন্দের

-তরুণ, তরুণ ব্যান্ড

বিজয় মাসের প্রথমদিন। তৃতীয় বারের মতো চ্যানেল আই আয়োজন করেছে ‘ব্যান্ড ফেস্ট’ তরুণ ব্যান্ড নিয়ে এবারই প্রথম আমরা এই ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণ করলাম। বিজয়ের মাসে গান করতে পেরে নিজেদেরকে গর্বিত মনে করি। একই মঞ্চে পুরাতন কলিগ এবং নতুন কলিগদের সঙ্গে পারফর্ম করলাম। এটাতো অবশ্যই আনন্দের একটা বিষয়। চ্যানেল আইয়ের এই উদ্যোগটাকে আমরা সাধুবাদ জানাই।

ভীষণ ভালো লাগছে

-মুহিন, মেট্রিক্যাল

এবারই প্রথম আমরা চ্যানেল আইয়ের ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণ করলাম। আমাদের মতো তরুণ ব্যান্ডগুলোর জন্য বড় একটা প্ল্যাটফর্ম। এত বড় একটা ইভেন্টে অংশগ্রহণ করতে পেরে ভীষণ ভালো লেগেছে। সিনিয়র ব্যান্ড ও বিশিষ্ট ব্যান্ড শিল্পীদের কাছ থেকে এই প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি, জানতে পেরেছি, এটা আমাদের জন্য অনেক বড় একটা পাওয়া মনে করি। আগামীতেও যেন ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারি এটা আমাদের প্রত্যাশা। এমন চমৎকার একটা আয়োজনের জন্য চ্যানেল আই ও আইয়ুব বাচ্চু ভাইকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।

আগামীতেও থাকতে চাই

-জাকির, কনক্লুশন

গত দুই বছর ব্যান্ড ফেস্ট শুধু দেখেছি। কিন্তু পারফর্ম করার সুযোগ হয়নি। এবারই প্রথম আমরা ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণ করলাম। তৃতীয়বারের আয়োজনটিতে তরুণ ব্যান্ড দলের বেশি সুযোগ দিয়েছে। নবীন ব্যান্ডদল গুলো বড় আয়োজনে গান গাওয়ার সুযোগ তেমন একটা পায় না কিন্তু চ্যানেল আইয়ের ব্যান্ড ফেস্টের বিশাল আয়োজনে এসে পারফর্ম করতে পেরে আমরা ভীষণ আনন্দিত। এরকম একটা চমৎকার আয়োজনের জন্য চ্যানেল আইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। আগামীতেও আমরা এই আয়োজনের সঙ্গে থাকতে চাই।

সব কিছুই ফাটাফাটি!

-শাহেদ, তীরন্দাজ

ব্যান্ড ফেস্টের শুরুতেও আমরা ছিলাম আগামীতেও থাকব। ব্যান্ড ফেস্টে প্রতিটি ব্যান্ড দলের পারফরমেন্স ফাটাফাটি হয়। এবারও ফাটাফাটি পারফরমেন্স করেছে প্রতিটি দল। আমরা সবসময় বাংলা গান করি। বাংলাদেশের ব্যান্ড হিসেবে পরিচয় দিতে আমরা গর্ব করি। বছরের শেষ সময়ে ব্যান্ড ফেস্টের মতো একটি বিশাল আয়োজনে গান গাইতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আশা করি আগামী বছরের ব্যান্ড ফেস্টে এমনি আনন্দ নিয়ে গাইতে আসবো। অভিনন্দন চ্যানেল আইকে।

অনেক কৃতজ্ঞতা

-আকাশ, সারগাম

পহেলা ডিসেম্বর। বিজয় মাসের প্রথম দিন। ব্যান্ড সঙ্গীতের জন্য বিশেষ একটি দিন। এই দিনটিতে আমাদের মতো নতুন ব্যান্ড দলের জন্য ব্যান্ড ফেস্টে অংশগ্রহণ করা দারুণ এক আনন্দের। বাংলাদেশ নামে একটি গান করেছিলাম। বিজয় মাসের প্রথম দিনে আমরা চেয়েছি বাংলাদেশটাকে একটা স্লোগান দিতে। আমাদের   স্লোগানটা দেয়ার সুযোগ করে দিয়েছে চ্যানেল আই। এই জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।

  • এক্সক্লুসিভ
Comments (০)
Add Comment