১৯৬৪: নজরুল ইসলামের ‘কার বউ’। ১৯৬৬: সুরুর বারা বাঙ্কভী ‘আখেরী স্টেশন’ (উর্দু), কামাল আহমেদ-এর ‘উজালা’ (উর্দু), বশির হোসেন-এর ‘১৩নং ফেকুওসত্মাগার লেন’, সুভাষ দত্তের ‘কাগজের নৌকা’, মোসত্মাফিজ-এর ‘ডাক বাবু’, জহির রায়হান-এর ‘বেহুলা’।
১৯৬৭: আমজাদ হোসেন ও নূরুল হক-এর ‘আগুন নিয়ে খেলা’, জহির রায়হান-এর ‘আনোয়ারা’, আমজাদ হোসেন-এর ‘জুলেখা’।
১৯৬৮: রহিম নেওয়াজ ও নূরুল হক-এর ‘দুই ভাই’, আমজাদ হোসেন-এর ‘সংসার’, নূর আলম জিকোর ‘নিশি হলো ভোর’, সুভাষ দত্তের ‘আবির্ভাব’, কারিগর-এর ‘সখিনা’, মোহসিন-এর ‘গৌরি’ (উর্দু), আব্দুল জব্বার খান-এর ‘বাঁশরী’, নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘এতটুকু আশা’, রহিম নেওয়াজ-এর ‘সুয়োরাণী দুয়োরাণী’, নূরুল হক বাচ্চুর ‘কুচবরণ কন্যা’।
১৯৬৯: রহিম নেওয়াজ-এর ‘মনের মত বউ’, কাজী জহির-এর ‘ময়নামতি’, বাবুল চৌধুরীর ‘আগন্তুক’, নূরুল হক বাচ্চুর ‘শেষ পর্যনত্ম’, নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘নীল আকাশের নীচে’, কাজী জহির-এর ‘মেহেরবান’ (উর্দু)।
১৯৭০: আমির হোসেন-এর ‘যে আগুনে পুড়ি’, মঞ্জুর হোসেন-এর ‘সমাপ্তি’, মোসত্মাফিজ-এর ‘পায়েল’ (উর্দু), নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘ক খ গ ঘ ঙ’, বাবুল চৌধুরীর ‘আঁকাবাঁকা’, জহির রায়হান-এর ‘জীবন থেকে নেয়া’, নজরুল ইসলামের ‘দর্পচূর্ণ’, এহতেশাম-এর ‘পীচ ঢালা পথ’, নূরুল হক বাচ্চুর ‘যোগ বিয়োগ’, কিউ এম জামান-এর ‘ছদ্মবেশী’, ইবনে মিজান-এর ‘কত যে মিনতি’, কামাল আহমেদের ‘অধিকার’, কাজী জহির-এর ‘মধু মিলন’, মোহসিন-এর ‘ঢেউ এর পর ঢেউ’, আমজাদ হোসেন-এর ‘পিতা পুত্র’, বাবুল চৌধুরীর ‘টাকা আনা পাই’, নূরুল হক-এর ‘বড় বউ’, আব্দুল জব্বার খান-এর ‘কাঁচ কাটা হীরে’, নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘দ্বীপ নেভে নাই’।
১৯৭২: মোসত্মফা মেহমুদ-এর ‘মানুষের মন’, ইবনে মিজান-এর ‘কমলা রাণীর দীঘি’, বাবুল চৌধুরীর ‘প্রতিশোধ’, কামাল আহমেদ-এর ‘অশ্রু দিয়ে লেখা’, নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘এরাও মানুষ’, জীবন চৌধুরীর ‘শপথ নিলাম’, চাষী নজরুল ইসলামের ‘ওরা এগার জন’, নাজমুল হুদা মিন্টুর ‘চৌধুরী বাড়ি’, এস এম শফির ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’, কাজী জহির-এর ‘অবুঝ মন’, মোসত্মফা মেহমুদ-এর ‘জীবন সঙ্গী’।
১৯৭৩: এইচ আকবর-এর ‘জীবন তৃষ্ণা’, জহিরুল হক-এর ‘রংবাজ’, আব্দুল জব্বার খান-এর ‘খেলাঘর’, সি বি জামান-এর ‘ঝড়ের পাখি’, রূপকার-এর ‘পলাতক’, অশোক ঘোষ-এর ‘প্রিয়তমা’, বাবুল চৌধুরীর ‘যাহা বলিব সত্যি বলিব’, হাসমত-এর ‘এখানে আকাশ নীল’, ‘স্বপ্ন দিয়ে ঘেরা’, এস রহমান-এর ‘কে তুমি’, কামাল আহমেদ-এর ‘অনির্বাণ’, আলমগীর কুমকুম-এর ‘আমার জন্মভূমি’, কবীর আনোয়ার-এর ‘ োগান’, আজিজুর রহমান-এর ‘অতিথি’।
১৯৭৪: নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘আলোর মিছিল’, মাসুদ পারভেজ-এর ‘মাসুদ রানা’, রফিকুল বারী চৌধুরীর ‘ভুল যখন ভাঙলো’, রুহুল আমিন-এর ‘বেঈমান’, আজিজুর রহমান-এর ‘পরিচয়’, মোসত্মফা মেহমুদ-রে ‘অবাক পৃথিবী’, খসরু নোমান-এর ‘দুই পর্ব’, আলী কায়সার-এর ‘ভাইবোন’, আজিজ আজহার-এর ‘চোখের জলে’।
১৯৭৫: মোহসিন-এর ‘বাদী থেকে বেগম’, মোহাম্মদ সাঈদ-এর ‘সাধু শয়তান’, দিলীপ সোম-এর ‘আলো তুমি আলেয়া’, বাবুল চৌধুরীর ‘চাষীর মেয়ে’, রহিম নেওয়াজ-এর ‘আপনজন’, নাজমুল হুদা মিন্টুর ‘ডাক পিয়ন’, ‘অনেক প্রেম অনেক জ্বালা’, কামাল আহমেদ-এর ‘উপহার’, রুমি কিসলুর ‘আঁধার পেরিয়ে’।
১৯৭৭: অশোক ঘোষ-এর ‘মতি মহল’, আজিজুর রহমান-এর ‘অমর প্রেম’, রাজ্জাক-এর ‘অননত্ম প্রেম’, আব্দুল লতিফ বাচ্চুর ‘যাদুর বাঁশি’।
১৯৭৮: কামাল আহমেদ-এর ‘অঙ্গার’, সাইফুল আজম কাশেম-এর ‘সোহাগ’, আজিজুর রহমান-এর ‘অগ্নিশিখা’, দিলীপ বিশ্বাস-এর ‘আসামী’, আলমগীর কুমকুম-এর ‘কাপুরুষ’, চাষী নজরুল ইসলাম-এর ‘বাজিমাত’, নারায়ণ ঘোষ মিতার ‘অহংকার’, আজিজুর রহমান-এর ‘অশিক্ষিত’।
১৯৭৯: কামাল আহমেদ-এর ‘অনুরাগ’, মোহসিন-এর ‘আয়না’, দিলীপ বিশ্বাস-এর ‘জিঞ্জির’, আজিজুর রহমান-এর ‘মাটির ঘর’, ইবনে মিজান-এর ‘নাগ নাগিনী’, সাইফুল আজম কাশেম-এর ‘ঘর সংসার’, আলমগীর কুমকুম-এর ‘সোনার চেয়ে দামী’, আজিম-এর ‘বদলা’, আজিজুর রহমান-এর ‘অভিমান’, আলমগীর কুমকুম-এর ‘রাজবন্দী’, সিরাজুল ইসলাম-এর ‘সোনার হরিণ’।
১৯৮০: আব্দুল্লাহ আল মামুন-এর ‘সখি তুমি কার’, আজহারুল ইসলাম খানের ‘জোকার’, আজিজুর রহমান-এর ‘ছুটির ঘণ্টা’, আকবর কবীর পিন্টুর ‘গাঁয়ের ছেলে’, নাজমুল হুদা মিন্টুর ‘সংঘর্ষ’, সাইফুল আজম কাশেম-এর ‘বৌ রাণী’, শেখ নজরুল ইসলামের ‘নাগিন’, দিলীপ বিশ্বাস-এর ‘আনারকলি’, খান আতাউর রহমান-এর ‘ডানপিটে ছেলে’।
১৯৮১: দিলীপ বিশ্বাস-এর ‘অংশীদার’।
১৯৮৩: রাজ্জাক-এর ‘বদনাম’, আকবর কবীর পিন্টুর ‘কালো গোলাপ’, কামাল আহমেদ-এর ‘লালু ভুলু’, ইবনে মিজান-এর ‘লাইলী মজনু’, হাফিজ উদ্দিন-এর ‘ঝুমুর’, সুভাষ দত্তের ‘নাজমা’, আজিম-এর ‘গাদ্দার’।
১৯৮৪: গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ‘শাসিত্ম’, শেখ নজরুল ইসলাম-এর ‘নতুন পৃথিবী’, আজহারুল ইসলাম খানের ‘তালাক’, রাজ্জাক-এর ‘অভিযান’, টি আই চৌধুরীর ‘বউ কথা কও’, আজিজুর রহমান-এর ‘মায়ের আঁচল’, কামাল আহমেদ-এর ‘গৃহলক্ষ্মী’, চাষী নজরুল ইসলামের ‘চন্দ্রনাথ’।
১৯৮৫: দিলীপ সোম-এর ‘সোনা বৌ’, রহিম নেওয়াজ-এর ‘অসাধারণ’, গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ‘চোর’, রাজ্জাক-এর ‘সৎ ভাই’, হাসমত-এর ‘ন্যায় বিচার’, আলমগীর কুমকুম-এর ‘কাবিন’, আব্দুস সামাদ খোকন-এর ‘ঝিনুক মালা’, আব্দুল মতিন-এর ‘সোনালী আকাশ’।
১৯৮৭: বুলবুল আহমেদ-এর ‘রাজলক্ষ্মী শ্রীকানত্ম’, মোসত্মফা আনোয়ার-এর ‘সমর্পণ’, গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ‘সন্ধি’, মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন-এর ‘সন্ধান’, সুভাষ দত্ত-এর ‘স্বামী-স্ত্রী’।
১৯৮৮: শিবলি সাদিক-এর ‘নীতিবান’, জহিরুল হক-এর ‘কুসুমপুরের কদম আলী’, মইনুল হোসেন ‘যোগাযোগ’, সফিকুর রহমান-এর ‘ঢাকা ৮৬’, সুজাতা-এর ‘অর্পণ’, মোসত্মফা আনোয়ার-এর ‘আশ্রয়’, কামাল আহমেদ-এর ‘অগ্নিকন্যা’, গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ‘স্বাক্ষর’, সুভাষ দত্ত-এর ‘আগমন’, জাকারিয়া হাবিব-এর ‘জামানা’।
১৯৮৯: শেখ নজরুল ইসলাম-এর ‘বিধাতা’, শিবলি সাদিক-এর ‘দুর্নাম’, সত্য সাহা-এর ‘রাম রহিম জন’, ফখরুল হাসান বৈরাগী-এর ‘সিদ্ধানত্ম’, চাষী নজরুল ইসলাম-এর ‘বিরহ ব্যাথা’, শফিকুর রহমান-এর ‘রাজা মিস্ত্রি’, সুভাষ দত্ত-এর ‘সহধর্মিণী’, গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ‘শর্ত’, আজিম-এর ‘দেবর ভাবী’।
১৯৯০: রাজ্জাক-এর ‘জিনের বাদশা’, কামাল আহমেদ-এর ‘প্রায়শ্চিত্ত’, গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ‘স্বাধীন’, শফিকুর রহমান-এর ‘মালামতি’।
১৯৯১: শিবলি সাদিক-এর ‘সম্মান’, মোহাম্মদ ইউসুফ-এর ‘আদরের বোন’, ফখরুল হাসান বৈরাগী-এর ‘স্বপ্ন’।
১৯৯২: হাফিজ উদ্দিন-এর ‘দরবারে-এ-খাজা’, মতিন রহমান-এর ‘অন্ধ বিশ্বাস’, রাজ্জাক-এর ‘প্রফেসর’, গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ‘সমর’, ‘শ্রদ্ধা’, মোহাম্মদ রফিকুজ্জামান-এর ‘জন্মদাতা’।
১৯৯৩: রাজ্জাক-এর ‘প্রমশক্তি’, জহিরুল হক-এর ‘জনি ওসত্মাদ’, আবদুল লতিফ বাচ্চু-এর ‘মিস্টার মাওলা’, আবদুল্লাহ আল মামুন-এর ‘জনম দুখী’।
১৯৯৬: হাফিজ উদ্দিন-এর ‘বাজিগর’।
১৯৯৭: শফি বক্রিমপুরী-এর ‘জজ সাহেব’, রাজ্জাক-এর ‘উত্তম ফাল্গুনী’, ‘বাবা কেন চাকর’, মোখলেছুর রহমান গোলাপ-এর ‘হৃদয়ের আয়না’।
১৯৯৮: মোখলেছুর রহমান গোলাপ-এর ‘শেষ প্রতিক্ষা’, বাদল খন্দকার-এর ‘পৃথিবী তোমার আমার’।
১৯৯৯: শেখ দিদার-এর ‘হৃদয়ে লেখা নাম’, গাজী মাজহারুল আনোয়ার-এর ‘রাগী’।
২০০০: মনতাজুর রহমান আকবর-এর ‘বাবা কেন আসামী’, আলমগীর কুমকুম-এর ‘জীন চাবি’, মোসত্মাফিজুর রহমান বাবু-এর ‘জানের জান’, মনতাজুর রহমান আকবর-এর ‘কুখ্যাত খুনী’।
২০০১: মনতাজুর রহমান আকবর-এর ‘কঠিন বাসত্মব’, দেলোয়ার জাহান ঋন্টু-এর ‘বাপ বেটির যুদ্ধ’, রাজ্জাক-এর ‘মরণ নিয়ে খেলা’, জিল্লুর রহমান-এর ‘ইমানদার মাসত্মান’, মনতাজুর রহমান আকবর-এর ‘ঢাকাইয়া মাসত্মান’।
২০০২: মনতাজুর রহমান আকবর-এর ‘মেজর সাহেব’, মোসত্মাফিজুর রহমান বাবু-এর ‘অশানত্ম আগুন’, এফ আই মানিক-এর ‘স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ’, কাজী হায়াৎ-এর ‘সমাজকে বদলে দাও’, মনতাজুর রহমান আকবর-এর ‘আরমান’, আবু মুসা দেবু-এর ‘মায়ের জেহাদ’, মমতাজুর রহমান আকবর-এর ‘আঘাত পাল্টা আঘাত’।
২০০৩: আরমান-এর ‘বাদশা কেন চাকর’, মমতাজুর রহমান আকবর-এর ‘টপ সম্রাট’, মৌসুমী-এর ‘কখনো মেঘ কখনো বৃষ্টি’।
২০০৪: এফ আই মানিক-এর ‘বাপ বেটার লড়াই’, ইস্পাহানি আরিফ-এর ‘আমাদের সনত্মান’।
২০০৬: এফ আই মানিক-এর ‘পিতার আসন’, ‘কোটি টাকার কাবিন’।
২০০৮: রেজা লতিফ-এর ‘মা বাবার স্বপ্ন’, মমতাজুর রহমান আকবর-এর ‘বাবার জন্য যুদ্ধ’, এফ আই মানিক-এর ‘বিয়ের প্রসত্মাব’, পি.এ.কাজল-এর ‘এক টাকার বউ’, রাজ্জাক-এর ‘কোটি টাকার ফকির’, জাকির হোসেন রাজু-এর ‘মনে প্রাণে আছো তুমি’, এফ আই মানিক-এর ‘মায়ের মত ভাবী’, এস এ হক আলিক-এর ‘আকাশ ছোঁয়া ভালবাসা’, এফ আই মানিক-এর ‘পিতা মাতার আমানত’, আজিজুর রহমান-এর ‘জমিদার বাড়ীর মেয়ে’, শাহাদত হোসেন লিটন-এর ‘তোমাকে বউ বানাবো’।
২০০৯: মমতাজুর রহমান আকবর-এর ‘তুমি আমার স্বামী’, শাহাদত হোসেন লিটন-এর ‘মিয়া বাড়ীর চাকর’, শাহীন সুমন-এর ‘বিয়ে বাড়ী’, শেখ নজরুল ইসলাম-এর ‘মা বড় না বউ বড়’, দেলোয়ার হোসেন ঋন্টু-এর ‘সবাইতো ভালবাসা চায়’, রেজা লতিফ-এর ‘ভালবাসার শেষ নেই’, রাজ্জাক-এর ‘মন দিয়েছি তোমাকে’, পি.এ.কাজল-এর ‘পিরিতির আগুন জ্বালা দ্বিগুণ’।
২০১০: পি. এ. কাজল-এর ‘চাচু আমার চাচ্চু’, মনতাজুর রহমান আকবর-এর ‘রিকশাওয়ালার ছেলে’, শাহাদাত হোসেন লিটন-এর ‘বাপ বড় না শ্বশুর বড়’, শাহীন সুমন-এর ‘পাঁচ টাকার প্রেম’।
রাজ্জাক অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র
- ফিচার