পরিবেশ দেখে খুশি সবাই!

গতকাল যারাই বইমেলায় এসেছেন তারা সবাই মেলার পরিবেশ দেখে খুশি। বিশেষ করে মেলার দুই অংশে স্টল বিন্যাস এবং অঙ্গসজ্জার বিষয়টি সবাইকে মুগ্ধ করেছে। ধানমন্ডি থেকে বইমেলায় এসেছিলেন খায়রুল বাশার। তিনি একজন শিক্ষক। মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে হাঁটছিলেন আর কথা বলছিলেনণ্ডঅ্যাই শোন… এবার বইমেলার পরিবেশ অনেক সুন্দর। স্টল গুলোর চেহারা অন্যবারের চেয়ে একেবারেই আলাদা। বেশকটি প্রকাশনা সংস্থা প্যাভিলিয়ন সাজিয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে সব কিছুই সুন্দর ছবির মতো সাজানো।  কেরানীগঞ্জ থেকে গতকাল বইমেলায় এসেছিলেন একজন গৃহিনী। সাথে দুই ছেলে-মেয়ে। বিকেল ৩টায় বইমেলার মূল গেট খুলে দেওয়ার সাথে সাথেই তিনি সন্তানদের নিয়ে প্রথমে ঢোকেন বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গনে। পরে পা বাড়ান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বইমেলার মূল অংশে। সেখানেই কথা হয় তার সাথে। প্রায় হাফাতে হাফাতে বললেনণ্ডওরে বাব্বা! এবার বইমেলা তো অনেক বড়। একদিনে মেলা দেখা সম্ভব হবে না। আবার আসতে হবে। তাকে প্রশ্ন করলামণ্ডবই কিনেছেন? উত্তরে বললেনণ্ড মেলা আগে জমুক তারপর দেখে শুনে বই কিনব।  তবে দেখে শুনে বইকেনার পালা শুরু হয়েছে গতকালই। আসাদুজ্জামান নামে জয়পুরহাটের এক কবি সাড়ে ১২ হাজার টাকার বই কিনেছেন। বললেনণ্ড কবিতা উৎসবে যোগ দিতে ঢাকায় এসেছিলাম। উৎসব শেষ। জয়পুরহাটে ফিরে যাচ্ছি। তাই বইমেলা থেকে বই কিনলাম। সময় পেলে আবার বইমেলায় আসব।

  • বইমেলা প্রতিদিন
Comments (০)
Add Comment