Ananda ALo
Ultimate magazine theme for WordPress.

রাবেয়া খাতুনের হাসি ছড়ানো জন্মদিনে…

লিফটের দরজা খুলতেই তিনি বেরিয়ে এলেন। সারা মুখে মিষ্টি হাসির আনন্দ আভা। যাকেই কাছে পাচ্ছেন তাকে দেখেই মিষ্টি হাসি দিচ্ছেন। আহ! কী যে মায়াময় ওই হাসি। হাসিতে মুক্তো ঝরেÑ এই উপমাও যেন কিছুই নয়। মুক্তোর চেয়েও দামী তাঁর মুখের হাসি। যারা দেখেছেন তারাই বুঝেছেন এই হাসি কতটা দামী, কতটা অনুপ্রেরণার, কতটা আনন্দের…
বলছিলাম দেশ বরেণ্য কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুনের কথা। ২৭ ডিসেম্বর ৮৪ বছরে পা রেখেছেন। আনন্দের এই দিনে বনানীতে তাঁর বাসায় ঘরোয়া এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। রাবেয়া খাতুনের জন্মদিন বলে কথা। কাজেই ঘরোয়া অনুষ্ঠান হলেও শেষ পর্যন্ত আর ঘরোয়া থাকলো না। ভক্ত শুভাকাঙ্খীদের উজ্জ্বল-উচ্ছ¡ল উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটি কবি, লেখক, শিল্পীদের মিলন মেলায় পরিণত হয়। ভারতের মুম্বাই থেকে শুধুমাত্র রাবেয়া খাতুনকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন দেশ বরেণ্য সঙ্গীতশিল্পী মিতালী মুখার্জি। বিশিষ্ট চলচ্চিত্রকার, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চু, কথাসাহিত্যিক আনোয়ার সৈয়দ হক, আনিসুল হক, শিশুসাহিত্যিক আলী ইমাম আমীরুল ইসলাম বিশিষ্ট অভিনেতা নির্মাতা আফজাল হোসেন, আফসানা মিমি, প্রকাশক মাজহারুল ইসলাম, ফরিদ আহমেদ, চ্যানেল আই-এর পরিচালক ও বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজ, পরিচালক আব্দুর রশিদ মজুমদার, রাবেয়া খাতুনের দুই জামাতা জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, দুই কন্যা কেকা ও কাকলী, বড় ছেলে চ্যানেল আই-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিশিষ্ট শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগর, তাঁর স্ত্রী নারী উদ্যোক্তা কনা রেজা সহ পরিবারের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে মিতালী মুখার্জি ও কোনাল সঙ্গীত পরিবেশন করেন। গাজী আব্দুল হাকিমের বাশির সুরে অনুষ্ঠান শুরু হয়। পরে কেক কাটার মাধ্যমে জন্মদিনের ঘরোয়া অনুষ্ঠানটি শেষ হয়। জন্মদিনের অনুভ‚তি প্রকাশ করতে গিয়ে রাবেয়া খাতুন বলেন, জন্মদিন অবশ্যই আনন্দের দিন। প্রিয়জনেরা এসেছে। খুউব ভালো লাগছে…