Ananda ALo
Ultimate magazine theme for WordPress.

মানুষের ভালোবাসাই বড় উপহার! -মেহরীন

 

৩০ অক্টোবর জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী মেহরীনের জন্মদিন। কথা হলো এই জনপ্রিয় সংগীত শিল্পীর সঙ্গে।

আনন্দ আলো: ৩০ অক্টোবর আপনার জন্মদিন। দিনটি কীভাবে পালন করেন?

মেহরীন: আমার জন্মদিন কোনো উৎসব করে পালন করা হয় না। একদম পারিবারিক ভাবে পালন করা হয়। এই দিনটিতে আমি পরিবারের সঙ্গে কাটাতেই চেষ্টা করি। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব আর ভক্ত-শুভানুধ্যায়ীরা জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানায়।

আনন্দ আলো: ছোটবেলার জন্মদিন আর এখনকার জন্মদিনের মধ্যে কী কোনো পার্থক্য খুঁজে পান?

মেহরীন: পার্থক্য তো অবশ্যই আছে। ছোটবেলার জন্মদিন ছিল খুবই আনন্দের, মজার। জন্মদিন নিয়ে এক্সসাইটেড থাকতাম। আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব সরাসরি বাসায় চলে আসত। ভাই- বোন সবাই মিলে খুব মজা করতাম। কেক কাটা হতো। আর এখনকার জন্মদিনটা অন্যরকম। সময়ের সঙ্গে যেমন দিনের পরিবর্তন হয় ঠিক তেমনি আনন্দেরও পরিবর্তন হয়। এখন দূর থেকে ফেসবুকে জন্মদিনের ম্যাসেজ আসে। খুবই ভালো লাগে।

আনন্দ আলো: সবার আগে জন্মদিনে কে উইশ করে?

মেহরীন: মা সবার আগে জন্মদিনে উইশ করে। তারপর স্বামী, সন্তান, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং ভক্ত-শুভানুধ্যায়ীরা উইশ করে। বোন সুইডেন থেকে ফোন করে উইশ করে। আগের দিন রাত ১২টা থেকে মোবাইলে জন্মদিনের এসএমএস আসতে থাকে। আসলে ওই সময় আমি ঘুমাই না। ফোনে সবার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করি।

আনন্দ আলো: জন্মদিনে কী উপহার পেতে ভালো লাগে।

মেহরীন: যে কোনো উপহারই মানুষকে আনন্দ দেয়। জন্মদিনটাকে মনে রেখে সবাই যখন উইশ করে তখন খুবই ভালো লাগে। এর চেয়ে ভালো উপহার কী হতে পারে। মানুষের ভালোবাসাই আমার কাছে বড় উপহার।