সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © 2001-2021 - আনন্দ আলো
৩১ ডিসেম্বর বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী ফরিদা পারভীনের জন্মদিন। কথা হলো- খ্যাতিমান এই শিল্পীর সঙ্গে।
আনন্দ আলো: ৩১ ডিসেম্বর আপনার জন্মদিন। দিনটা কীভাবে পালন করেন? ফরিদা পারভীন: আমি জন্মদিন পালন করি না। জন্মদিনে এখন যেটা হয়- ফরিদা পারভীন ফাউন্ডেশন এবং অচিন পাখি একাডেমির ছেলে-মেয়েরা গত কয়েক বছর ধরে আমার জন্মদিন পালন করে থাকে। বরিশালের একটি সংগঠনও আমার জন্মদিন পালন করে থাকে। আমার ছেলে-মেয়েরা, আমার গানের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা আমাকে জন্মদিনে উইশ করে, গিফট দেয় এটা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা এখনো আমাকে মনে রেখে স্মরণ করে এটা আমার জন্য অনেক বড় পাওয়া।
আনন্দ আলো: ছোটবেলার জন্মদিন এবং এখনকার জন্মদিনের মধ্যে কী পার্থক্য খুঁজে পান।
ফরিদা পারভীন: ছোটবেলায় আমাদের জন্মদিন পালন করার রেওয়াজ ছিল না। জন্মদিন পালন করা হতো না। তবে আমরা আমাদের সনৱানদের জন্মদিন খুব ঘটা করে পালন করছি। এখনকার জন্মদিন আমার ছেলে-মেয়েরা, স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা পালন করে। বাচ্চারা উইশ করে। আমার পছন্দের জিনিসগুলো গিফট দেয়। কেক কাটে। আমাকে ওরা আদর করে। ওদের সঙ্গে আমিও যুক্ত হয়ে মিষ্টি নেই। সবাইকে খাওয়াই। ওরা যে এখনো আমাকে ভালোবাসে এটা আমার খুবই ভালো লাগে।
আনন্দ আলো: সবার আগে কে আপনাকে জন্মদিনে উইশ করে?
ফরিদা পারভীন: সবার আগে আমার বাচ্চারা রাত ১২টা ০১ মিনিটে জন্মদিনে উইশ করে। তারপর ছাত্র-ছাত্রীরা উইশ করে এবং আমার শিক্ষকরা আমাকে জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানায়।
আনন্দ আলো: জন্মদিনে কী উপহার পেতে ভালো লাগে আপনার?
ফরিদা পারভীন: বাচ্চাদের যে কোনো উপহারই আমার ভালো লাগে। জন্মদিনে আমার স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা আমাকে শাড়ি, ভ্যানিটি ব্যাগসহ অনেক কিছু উপহার দেয়। তবে কেউ যদি ভালোবেসে আমাকে ফুল উপহার দেয় সেটা আমার কাছে অনেক বড় উপহার।