Ananda ALo
Ultimate magazine theme for WordPress.

ফুল পেলেই আমি খুশি-ডিএ তায়েব

আনন্দ আলো: ১৪ নভেম্বর আপনার জন্মদিন। ওই দিনটা আপনি কীভাবে পালন করেন?

ডিএ তায়েব: আমার জন্মদিনটা জাঁক জমক ভাবে পালন করা হয়। সেইদিন শুধু পরিবার, আত্মীয় স্বজন, বন্ধু-বান্ধব এবং ভক্তদের সাথে সময় কাটাবই। আমার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে মিডিয়া অঙ্গনের অভিনেতা-অভিনেত্রী, নাট্যকার, পরিচালক, আমার কলিগ, আপনজন সবাই উপস্থিত থাকেন। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান। প্রতিবছরের  মতো এবারও বিশাল আয়োজনে জন্মদিন পালন করা হবে একটি রেস্টুরেন্টে।

আনন্দ আলো: ছোটবেলার জন্মদিন আর এখনকার জন্মদিনের মধ্যে কী পার্থক্য খুঁজে পান?

ডিএ তায়েব: পার্থক্যতো অবশ্যই আছে। ছোটবেলার জন্মদিন ছিল অনেক মজার, আনন্দের। শুধু কেক কাটতাম আর খেতাম। আগে কোনো দায়িত্ব ছিল না। আর এখন জন্মদিনে আমার দায়িত্বটা আমাকেই নিতে হয়। কে বাদ পড়লো কাকে বলা হলো না, কাকে বলতে হবে, প্রোগ্রামটা ভালো হবে কী না। এই নিয়ে টেনশনে থাকতে হয়।

আনন্দ আলো: সবার আগে জন্মদিনে কে উইশ করে?

ডিএ তায়েব: সবার আগে জন্মদিনে উইশ করে আমার স্ত্রী ও কন্যা টুনটুনি। তারপর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, নাটকের কলিগ এবং ভক্ত-শুভানুধায়ীরা জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানায়। ফুল নিয়ে আসে।

আনন্দ আলো: জন্মদিনকে ঘিরে কোনো স্মরনীয় ঘটনা?

ডিএ তায়েব: প্রতিটি জন্মদিনই আমার কাছে একটার চেয়ে আরেকটা স্মরনীয় হয়ে যাচ্ছে। কারণ একটা জন্মদিন আরেকটার চেয়ে এত বর্ধিত আকারে হচ্ছে যে আমি নিজেই অবাক হয়ে যাচ্ছি। আমার মত একজন মানুষকে ভালোবেসে বন্ধু ভক্তরা তাদের সময় থেকে কিছুটা সময় আমাকে দিচ্ছে এর চেয়ে বড় স্মরনীয় ঘটনা আর নেই।

আনন্দ আলো: জন্মদিনে কি উপহার পেতে ভালো লাগে?

ডিএ তায়েব: জন্মদিনে উপহার হিসেবে ফুলের তোড়া পেলে খুবই ভালো লাগে। বই পেতেও ভালো লাগে। এ ছাড়া টিশার্ট পেলেও ভালো লাগে।

আনন্দ আলো: আনন্দ আলার পক্ষ থেকে আপনাকে জন্মদিনের আগাম শুভেচ্ছা-

ডিএ তায়েব: আপনাকে ধন্যবাদ। আর আনন্দ আলোর সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।