Ananda ALo
Ultimate magazine theme for WordPress.

কয়েকদিন গেলেই প্রকৃত অবস্থা বোঝা যাবে

একে নাছির আহমেদ সেলিম, প্রকাশক, কাকলী প্রকাশনী

এবারের বই মেলা অন্যান্য বারের চেয়ে অনেক বেশি নান্দনিক রূপ পেয়েছে। মেলায় বেশ ফাঁকা ফাঁকা জায়গা থাকায় পাঠকরা ঘুরে ফিরে বই কিনতে পারছেন। তবে একেকটি স্টল থেকে আরেকটি স্টল সারিবদ্ধ না থাকায় বিষয়টা কেমন হবে তা মেলা আরো কয়েকদিন গেলেই বোঝা যাবে। কারণ গতবার সারিবদ্ধ ভাবে স্টল বিন্যাস করা হয়েছিল, সেটার রেজাল্ট ছিলো এক রকম, আর এবার ফাঁকা ফাঁকা করে স্টল করায় ইতিবাচক কিছু হবে বলে আমার বিশ্বাস। আরেকটি বিষয় হলো মেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে প্রবেশ মুখ নিয়ে আমার নেতিবাচক মন্তব্য আছে। এই অংশে একদিকে প্রবেশ আর অন্যদিক দিয়ে বেরিয়ে যাবার জায়গা করা হয়েছে। এতে করে পাঠকদের মধ্যে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করেছি। তাই আমার মতে, দুইদিক দিয়েই প্রবেশ এবং বেরিয়ে যাবার জায়গা করা উচিত। কেননা একজন মানুষ টিএসসি কিংবা দোয়েল চত্বর  থেকে অনেকটা পথ হেঁটে আসে তার উপর প্রবেশ করার সময় বিড়ম্বনা হলে অবশ্যই তিনি বিরক্ত হবেন। আর মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রচুর বালু থাকায় বেশি দর্শনার্থী হলে ধুলা হওয়ার আশংকা রয়েছে। তাই মেলা কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ ধুলা যেনো না হয় সেজন্য অন্তত দু’তিনবার পানি দেয়া হয়। এবছর মেলায় কাকলী প্রকাশনী থেকে প্রায় ৩৫টি নতুন বই প্রকাশ হবে। এরইমধ্যে বেশকিছু বই মেলায় চলে এসেছে।

সম্পর্কিত

এ কেমন মুখের ভাষা

মেলা থেকে বলছি…

যাঁরা একুশে পদক পেলেন