Ananda ALo
Ultimate magazine theme for WordPress.

ক্রিকেট বর্তমানে একটা প্রফিটেবল ইন্ডাষ্ট্রি

শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ বা বিপিএল। ক্রিকেটের এই ভার্সনে সম্প্রতি নাম লিখিয়েছে সিলেট সিক্সার্স নামের নতুন দল। এই দলকে কেন্দ্র করে দেশের ক্রিকেটে লেগেছে নতুন হাওয়া। কেমন দল গঠন করছে তারা? বাণিজ্যিকভাবে কতোটা সফল হবে এবারের আয়োজন এবং অংশগ্রহণকারী দলগুলোর মধ্যে ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে এই জল্পনা কল্পনা এবং বিচার বিশ্লেষণ। এই বিষয়ে কথা বলতে এক গ্রæপ আড্ডায় সিলেট সিক্সার্স এর তিনজন কর্মকর্তা ফারজানা চৌধুরী, মাশেদ আব্দুল্লাহ ও মানতাশা শাহেদ মিলিত হয়েছিলেন সম্প্রতি। তাদের সাক্ষাতকার নিয়েছেন রাজু আলীম।

 

ক্রিকেট বর্তমানে একটা প্রফিটেবল ইন্ডাষ্ট্রি

ফারজানা চৌধুরী

ব্যবস্থাপনা পরিচালক, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স গ্রæপ, ভাইস চেয়ারম্যান সিলেট সিক্সাস, বিপিএল   

আনন্দ আলো: প্রথমে সিলেট সিক্সার্ক নিয়ে কথা বিজনেস নিয়ে কথা বলতে চাই। ক্রিকেট এবং বিজনেস নিয়ে কথা বলতে গেলে- প্রথমে আপনি কি বলবেন?

ফারজানা চৌধুরী: আমরা সবাই জানি ক্রিকেট দিয়ে শুধু আমাদের দেশে নয়, সারা বিশে^ই অনেক সুনাম অর্জন করেছি। সেখানে যে স্পন্সরশীপ এর ব্যাপার থাকে সেটা কিন্তু অনেকাংশে সিএসআর।

শুধু স্পোটর্স নয় অন্য সব কিছুতেই স্পন্সরশীপ কিন্তু চলে আসে। আমরা সিলেট সিক্সার্স এ স্পন্সর এবং ওনার হিসেবে এসেছি- উই আর ফিল প্রাউড যে, সিলেট থেকে একটা ক্রিকেট টিমকে লিড করছি এটা আমাদের জন্যে সৌভাগ্যের। ক্রিকেট বর্তমানে একটা প্রফিটেবল ইন্ডাষ্ট্রি। অনেকে মনে করছেন আমরা এখানে এসেছি শুধু ইনভেষ্ট করতে। ইটস এ লুজিং গেম। এখানে কোন সম্ভাবনা নেই। বিদেশেও কিন্তু ইটস এ বিকাম ভেরি রিনোন প্ল্যাটফর্ম। সারা বাংলাদেশ থেকে এই প্ল্যাটফর্ম বিপিএল এর মাধ্যমে চারটা ডিভিশনের বিভিন্ন জায়গা থেকে যে প্রতিভাগুলো আসছে তাই এটি একটি প্ল্যাটফর্ম এবং একসময়ে দ্যাট উইল গিভ ইউ গুড রিটার্নস। তাই আমি মনে করি প্রতিটি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানেরই এখানে রেসপন্সিবিলিটি আছে পার্ট ফ্রম দেয়ার সিএসআর অ্যাকটিভিটিস।

আনন্দ আলো: এখানে চ্যালেঞ্জ আছে। কিছু বিষয়ে চ্যালেঞ্চ থেকে যায়। চার্টার্ড ইন্স্যুরেন্সে আপনি ইউকে থেকে সম্মানে ভুষিত হয়েছেন। কিন্তু আমাদের দেশে ইন্স্যুরেন্স কালচার গড়ে ওঠেনি।  এই চ্যালেঞ্জের বিষয়ে কি বলবেন?

ফারজানা চৌধুরী: অফকোর্স ইটস এ চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশে ইন্স্যুরেন্স এর অ্যাওয়ারনেসটা এতোটাই কম যে, ইন্স্যুরেন্স যে একটা ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন এবং প্রতি মুহূর্তে যে ইন্স্যুরেন্স সার্পোটিং পার্টনার বিজনেস এবং পার্সোনাল লাইফে তা কিন্তু মানুষ বুঝতে পারছে না। ক্রিকেটে প্লেয়ার্সদের একটা ইন্স্যুরেন্স কিন্তু খুবই দরকার। তারা খেলছে- এই পুরো ম্যাচটাই ইটস শুড বি এনশিওরড।

আনন্দ আলো: আপনি যে কথা বললেন এটি কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়?

ফারজানা চৌধুরী: সারাবিশে^ই কিন্তু এটি হচ্ছে। কিন্তু আমাদের দেশে এই অ্যাওয়ারনেস খুবই কম। আপনারা জানেন শুরু থেকেই কিন্তু আমরা হকির সাথে সিএসআর এর মাধ্যমে স্পন্সরশীপে ছিলাম এবং হকিতে প্লেয়ার্সদের ইন্স্যুরেন্সটা আমরাই প্রথম দিয়েছি। আর শেষ বিপিএল এ আমরা রাজশাহী কিংসকে সাপোর্ট করেছিলাম এ্যাজ এ ইন্স্যুরেন্স পার্টনার। এই ইন্স্যুরেন্স অ্যাওয়ারনেস আমরা স্পোর্টস এ আনার চেষ্টা করছি। যেহেতু এটি একটি নতুন ধারণা তাই এখানে অবশ্যই চ্যালেঞ্জ আছে। আমাদের দেশে রিটেইল ইন্স্যুরেন্স চালু হয়নি। তাই এটাকে চালু করতে হবে। আর একটা ক্রিকেট টিমের স্বত্ত¡াধিকারী হিসেবে অবশ্যই অনেক দায়িত্ব আমাদের আছে। একটা সময়ে এই টিমটা সবচেয়ে ভাল করবে- এই চেষ্টা আমরা সবাই করছি। প্লেয়ার সিলেকশনে অনেক ব্যালেন্স করার চেষ্টা করেছি আমরা। টি টুয়েন্টিতে যারা ভাল খেলেছে তাদের নেয়া হয়েছে। সিলেট শহর থেকেও তিনজন প্লেয়ারকে নেয়া হয়েছে। বিদেশী দলের প্লেয়ারও আছে। তাদেরকেও আমরা নিয়েছি। আমরা একটা প্ল্যান নিয়ে ইেগয়ে চলেছি এবং এই পরিকল্পনাই আমাদের সিলেট সিক্সার্সকে ভাল ফলাফল বয়ে নিয়ে আসবে। রেভিনিউ আয় করাসহ সিলেটের হেরিটেজ তুলে ধরবে এই টিম এবং ক্রিকেট এবং বিপিএল এ নতুনত্ব নিয়ে আসবে সিলেট সিক্সার্স।

আনন্দ আলো: নারীদের উদ্দেশে কি বলবেন কর্পোরেট ফিল্ডে বা নারী উদ্যোক্তা হওয়ার জন্যে?

ফারজানা চৌধুরী: আমাদের দেশের জনসংখ্যার ৫০ শতাংশ নারী কিন্তু লিডিং পর্যায়ে নারীদের অংশগ্রহণ আরও বাড়াতে হবে। পাশের অনেক দেশের তুলনায় আমাদের এখানে নারীদের উন্নতি কিন্তু অনেক বেশি। নারীদের এখানে কাজ করার অনেক সুযোগ আছে। আমরা মহিলারা চারিদিকে যে দেয়াল তৈরী করে রেখেছি তা আমাদেরকে এগিয়ে দিচ্ছে না। বেগম রোকেয়া থেকে আজ পর্যন্ত যেসব নারীরা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করেছে তাদেরকেই এই দেয়াল ভাঙতে হবে। নারীদের সংগ্রাম নিয়ে অনেক সিনেমা তৈরী হচ্ছে বক্সিংয়ে ক্রিকেটে আসতে মেয়েদের কতোটা ষ্ট্রাগল করতে হয় তা কিন্তু অনেক সিনেমায় তুলে ধরা হয়েছে। তাই ক্রিকেটেও নারীদের অনেক সম্ভাবনা আছে। আমাদের দেখে অনেক নারী উদ্যোক্তা ক্রিকেটে আসবেন শুধু স্পন্সরশীপের জন্যে নয়, ওনারশীপে আসা উচিত। রেসপন্সিবিলিটি নেওয়া উচিত।

আমাদের জন্যে একটা বড় চ্যালেঞ্জ

মাশেদ আব্দুল্লাহ

ম্যানেজিং ডিরেক্টর, সিলেট সিক্সার্স, বিপিএল, ডিরেক্টর, ড্রেসম্যান গ্রæপ

Mashedআনন্দ আলো: আপনি একজন উদ্যোক্তা। কোন আকর্ষণে আপনি সিলেট সিক্সাস এর সাথে জড়িত হলেন।

মাশেদ আব্দুল্লাহ: আমি ছোট বেলায় অনেক ক্রিকেট খেলেছি। নির্মাণ ষ্কুল ক্রিকেটের সাথে আমি জড়িত ছিলাম। কিন্তু পরে বিদেশে চলে গেলাম। তাই ক্রিকেটের সাথে জড়িত থাকার সুযোগ পরে আর পাইনি। ছোট বেলায় খেলেছি কিন্তু বড় পর্যায়ে নয়। তাই এর সাথে আমাদের জাতীয় আবেগ জড়িত।  গত বছর যখন সিলেটের টিম হয়নি আপনারা সবাই জানেন। সিলেট বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অংশ কিন্তু টিম ছিল না। তাই এই এলাকার একটা টিম হবে না- এটি মানা যায় না।

আনন্দ আলো: বাংলাদেশের প্রকৃতির রাণী বলা হয় সিলেটকে?

মাশেদ আব্দুল্লাহ: জি¦, ঠিক তাই। গতবছর যখন টিম হলো না বাংলাদেশের। আমি আমাদের যে চেয়ারম্যান আছেন শাহেদ মুহিত অলসো তিনি আমার ভায়রা হন। তো আমরা দুইজন আলোচনা করলাম একদিন যে আমাদের কিছু একটা করা দরকার।

আনন্দ আলো: এখানে উল্লেখ করা দরকার শাহেদ মুহিত হলে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এর সুযোগ্য সন্তান। যিনি সিলেট সিক্সার্স এর চেয়ারম্যান এর দায়িত্ব পালন করছেন?

মাশেদ আব্দুল্লাহ: জি¦, তখন তিনি বললেন, ঠিক আছে যদি আমরা উদ্যোগ নেই তাহলে তুমি কি রেসপন্সিবিলিটি নেবে? তখন আমি বললা, অবশ্যই নেব না কেন? ইটস এ চ্যালেঞ্জ। এইভাবেই একচুয়েলি কথাবার্তা শুরু হয়। তবে এখানে অনেক ফেমাস পারর্সোনালিটিরা পার্টিসিপেট করে আমাদেরকে হেল্প করেন। এইভাবেই আমাদের যাত্রা শুরু। প্রতিদিনই আমরা শিখছি এবং চেষ্টা করছি একটা প্রফেশনাল অর্গানাইজেশন ক্রিয়েট করার। আপনি দেখেছেন সিলেট অলরেডি দুইবার হাত বদল হয়েছে। অর্থমন্ত্রী প্রথম থেকেই আমাদের বলেছেন যে, হ্যাভ এ প্ল্যান। তিন বছরের একটা প্ল্যাট দিয়েছেন। হুইচ উইল বি সাসটেইনঅ্যাবল।

আনন্দ আলো: ক্লাবটা যাতে টিকে থাকে?

মাশেদ আব্দুল্লাহ: অবশ্যই। কারণ, একেকবার যদি প্ল্যান চেঞ্জ হয় বা ওনারশীপ চেঞ্চ হয় তাহলে মানুষের ফেইথটা কমে যায়।

আনন্দ আলো: এবং ফ্রাঞ্চাইজে যারা আছেন তাদের বিজনেসটা কিন্তু নষ্ট হয়?

মাশেদ আব্দুল্লাহ: অবশ্যই।

আনন্দ আলো: এর বিজনেস ইমপ্যাক্ট গেøাবালির তুলনায় এই দেশে কতোটা সফল হবে বলে মনে করেন আপনি?

মাশেদ আব্দুল্লাহ: এটা শর্ট টাম চিন্তা করলে হবে না, লং টার্ম এ চিন্তা করতে হবে। আপনি দেখেন বাংলাদেশের যে কোন টেলিকম কোম্পানী আসলে ৫/৬ বছরে একটা পরিকল্পনা নিয়ে আসে। তারপরে তারা কিন্তু লাভ করে। বিপিএল বর্তমানে ফিফথ এডিশন চলছে। আস্তে আস্তে ফ্যাঞ্চাইজি গেটিং বিগার। ভ্যালুয়েশন বাড়ছে এবং মানুষ আস্তে আস্তে এর প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। আর এইটার ভিউয়ারশীপ আফটার আইপিএল এর পরে সেকেন্ড এবং এটি েিন দিনে আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। সবকিছুই এগিয়ে চলেছে এবং আমাদের ক্রিকেট টিমের পারপরমেন্স ধীরে ধীরে আরও ভাল হচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে বিশে^র অন্যতম শক্তিশালী টিম। আর পরবর্তী ৫ বছরের মধ্যে আমরা ২ নম্বর টিমে পরিণত হব।

আনন্দ আলো: ক্রিকেটের সাথে নারীরা যুক্ত হচ্ছেন। নারী ক্রিকেটার কমেনটেটর পেয়েছি। এখন দেখছি ফ্রাঞ্চাইজির মালিক হচ্ছেন মেয়েরা। ্েকজন পুরুষ হিসেবে এটাকে কিভাবে দেখছেন?

মাশেদ আব্দুল্লাহ: খুব পজেটিভলি দেখছি। কারন আমাদের দেশের লিডারশীপ বেশিরভাগই নারী। আর এইসব নারীরাই কিন্তু আমাদের সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। নারীরা পাশে থাকলে আমাদের জন্যে চ্যালেঞ্জ নেয়া অনেক সহজ।

আনন্দ আলো: সার্বিক পরিকল্পনা কি?

মাশেদ আব্দুল্লাহ: তিনবছরের একটা প্ল্যানিং আমরা করেছি। উই আর নট অভার অ্যাম্বিশাস। প্রথম বছর তাই আমরাও নতুন শিখছি অনেক কিছু। এই অভিজ্ঞতা পরের বছরগুলোতে আমরা কাজে লাগাবো এইভাবে এগিয়ে যাব সবাই।

সারা বছর জুড়েই আমাদের কার্যক্রম চলবে

মানতাশা শাহেদ

নারী উদ্যোক্তা, ডিরেক্টর, সিলেট সিক্সার্স, বিপিএল

Mantashaআনন্দ আলো: ক্রিকেট এবং বিজনেস এই বিষয়ে আপনার মূল্যায়ন কি?

মানতাশা শাহেদ: আমরা অনেকদিন ধরেই দেখািছ বিপিএলটা বাংলাদেশে খুব ভাল চলছে। আর এটা মোটামুটি স্পন্সরদের উপরে নিভৃর করছে যে, টিমটা কি রকম হবে? আমরা চিন্তা করলাম যে, একটা বিজনেস মডেল হিসেবে আমরা দেখি। তাই আমরা তিন বছরের কর্মসূচী হাতে নিয়েছি। এই তিন বছরে এটাকে কিভাবে প্রফিট মেকিং করা যায় সেই দিকে আমরা লক্ষ রাখছি। খেলা অবশ্যই আমাদের প্রথম কিন্তু তা যদি বিজনেস মডেলে করা হয়- তাহলে টিমটা সাসটেইনঅ্যাবেল হবে। তাহলে অনেকে ইন্টারেষ্টেড হবে এবং খেলাতে ইনভেষ্টে এগিয়ে আসবে। তাই মনে করি আমাদের ষ্ট্যাটেজি কাজে লাগবে খুব।

আনন্দ আলো: সিলেট সিক্সার্স এর সামনে ৬টা দেয়াল আছে মানে ৬ টি টিম আছে। চ্যালেঞ্জ কতোটা অনুভব করছেন?

মানতাশা শাহেদ: নতুন করে শুরু করতে গেলে চ্যালেঞ্জ তো থাকবেই। আবার পুরনো ব্যবসায়ও কিন্তু চ্যালেঞ্জ থাকে। আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য আমরা ভাল খেলবো। তবে এরপরেও আরও অনেক ফ্যাক্টর আছে। তবে আমাদের অ্যাফোর্ড থাকবে ১০০ ভাগ বিপিএল এর জয়ী হতে। এই বিষয়েই আমাদের ষ্ট্যাটেজি থাকবে।

আনন্দ আলো: অনেক সময় ক্লাবগুলো ফাউন্ড হয় কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী কোন পরিকল্পনা থাকে না। সেটা বিজনেস কেন্দ্রিকও হতে পারে। এই বিষয়ে কি বলবেন?

মানতাশা শাহেদ: সেই জন্যেই এই তিন বছরের আমরা পরিকল্পনা করেছি। বিপিএল এই সিজনটা কিন্তু খুব শর্ট। দুই তিন মাস ধরে কাজটা হয় কিন্তু আমাদের প্ল্যানটা হলো-পুরো বছরেই আমাদের কার্যক্রম চলবে। ্েই জন্যে আমরা কিছু উদ্যোগ হাতে নিয়েছি যেমন- হলো জুনিয়ার্স সিক্সার্স মানে বিভিন্ন জায়গা থেকে এই বছর আমরাপ সিলেট থেকে করছি। সিলেটের বিভিন্ন জায়গা থেকে ইয়াং যে প্লেয়ার যারা ভাল খেলে এই ধরণের প্লেয়ারদের আইডেন্টিফাই করে তাদেরকে একটা কনটেষ্টের মাধ্যমে আস্তে আস্তে আমাদের টিমে নিয়ে আসব। এছাড়া আমরা একটা স্পোটর্স একাডেমি করবো। মহিলাদের ক্রিকেটে উদ্বুদ্ধ করবো এই প্ল্যান আছে। বিপিএল শেষ হয়ে গেলে এই কার্যক্রম আমরা শুরু করবো।

আনন্দ আলো: সবকিছুই সিলেট কেন্দ্রীক?

মানতাশা শাহেদ: এই বছর সিলেট কেন্দ্রীক হচ্ছে। তবে পরে সারাদেশেই হবে। তবে ফোকাস থাকবে সিলেট।